নয়া দিল্লি: খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান মানুষের মৌলিক চাহিদার মধ্যে পড়ে। যদিও আমাদের দেশের এক বিরাট অংশের ঠিকানা ফুটপাত। মাথার ছাদের জায়গায় খোলা আকাশ। তবে মোদীজি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ছবিটা অনেকটাই বদলাচ্ছে রোজ। গরিব মানুষেরা সরকাতের দৌলতে পাচ্ছে মাথা গোঁজার একেবারে নিজস্ব আস্তানা। এবার বাড়ি তৈরির জন্য ঋণে বিশেষ অফার মিলছে।
সরকারের নির্দেশিকা অনুযায়ী, মাসিক ২০ হাজার আয়ের চাকরিজীবীরা ৫০ লক্ষ টাকার ব্যাঙ্ক ঋণ পাবেন না। সাধারণত বেতনের ৬০ শতাংশ ঋণ পাওয়া যায়। অর্থাৎ বেতন ২০ হাজার টাকা বেতনে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গৃহ ঋণ পাবেন। ৭.৫০% হারে বার্ষিক ঋণ দিতে হবে তাঁদের। তবে তার আবার ভাগ আছে ৫ বছর থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত ঋণের সময়সীমা অনুযায়ী।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বেতন অনুযায়ী হোম লোন পরিশোধের সময়সীমা ও ইএমআই দেওয়ার পরিমাণ নির্ধারণ করা উচিত। ২০ হাজার টাকা বেতন হলে সর্বোচ্চ ২০-২৫ শতাংশ ইএমআই হতে পারে। অর্থাৎ ৪-৫ হাজার টাকা ইএমআই দেওয়া উচিত।
সাধারণত ২১ বছর থেকে ৫৫ বছরের রোজগেরেরা সহজে গৃহ ঋণ পান। এর মধ্যে অগ্রাধিকার পান সরকারি কর্মচারীরা। গৃহ ঋণের জন্মের সংশাপত্র, আয়ের প্রমাম যেমন, পে-স্লিপ, প্যান ও আধার কার্ড এবং ব্যাঙ্ক ভেরিফিকেশন নাথির প্রয়োজন। এছাড়া ঋণ গ্রহীতার অ্যাকাউন্টে আগে কোনও ঋণ আছে কি না খতিয়ে দেখে ব্যাঙ্ক।